সূরা ফাতিহায় লুকিয়ে থাকা প্রাইম নাম্বার, গাণিতিক কুরআন
পবিত্র কোরআনের প্রথম সূরাটি হচ্ছে সূরা ফাতিহা। প্রত্যেক নামাযে সর্বাধিকবার যে সূরাটি আমরা পড়ে থাকি সেটি সূরা ফাতিহা। সূরা ফাতিহার মত অন্য কোন সূরা নামাযে এত অধিকবার তেলয়াত করা হয় না।
সূরা ফাতিহা সম্পর্কে আল্লাহ বলেন-
আমি আপনাকে সাতটি বার বার পঠিতব্য আয়াত এবং মহান কোরআন দিয়েছি। [১৫ঃ৮৭]
বিস্ময়কর ব্যাপার হচ্ছে সূরা ফাতিহার মধ্যে লুকিয়ে আছে প্রাইম নাম্বার বা মৌলিক সংখ্যা।
প্রাইম নাম্বার বা মৌলিক সংখ্যা কাকে বলে?- যে সংখ্যাটিকে ১ এবং সেই সংখ্যাটি ছাড়া অন্য কোন সংখ্যা দিয়ে নিঃশেষে ভাগ করে ফেলা যায় না, তাকেই বলা হয় প্রাইম নাম্বার, যেমনঃ ৩,৫,৭,১১,১৩,১৭ ইত্যাদি। ৪ প্রাইম নাম্বার নয়, কারণ ৪ কে ১,৪ এই দুটি সংখ্যা ছাড়াও ২ দিয়ে ভাগ করা যায়। দেখা গেছে সংখ্যা যত বাড়তে থাকে, প্রাইম নাম্বারের পরিমাণও তত কমতে থাকে। যেমন ১ থেকে ১০০ এর মধ্যে ২৫% সংখ্যা হচ্ছে প্রাইম নাম্বার, ১ থেকে ১০০০ এর মধ্যে ১৬.৮%, ১০,০০০০০ এর মধ্যে মাত্র ৭.৯%।
তারমানে সংখ্যা যত বড় হবে, সেটি প্রাইম নম্বার হবার সম্ভাবনা তত কমতে থাকেবে।
এবার আসুন আমরা দেখি সূরা ফাতিহার মধ্যে কিভাবে অসংখ্যবার প্রাইম নাম্বার লুকিয়ে আছে-
সূরা ফাতিহার আয়াত সংখ্যা ৭, শব্দ সংখ্যা ২৯, অক্ষর সংখ্যা ১৩৯- এই তিনটা সংখ্যাই প্রাইম নাম্বার!
এই মৌলিক সংখ্যাগুলোর ডিজিটগুলার যোগফলও মৌলিক সংখ্যা বা প্রাইম নাম্বার
৭+০= ৭ মৌলিক সংখ্যা!
২+৯=১১ মৌলিক সংখ্যা!
১+৩+৯= ১৩ মৌলিক সংখ্যা!
আবার এই মৌলিক সংখ্যা ডিজিট গুলার যোগফলের যোগফলও প্রাইম নাম্বার!
৭+১১+১৩= ৩১ মৌলিক সংখ্যা!
এখন, যদি আয়াত সংখ্যা, শব্দ সংখ্যা আর অক্ষর সংখ্যা পাশাপাশি রাখা হয়, তাহলে যে বিরাট সংখ্যাটি পাওয়া যায়, বিস্ময়কর ভাবে সেটি একটি মৌলিক সংখ্যা
৭২৯১৩৯ একটি মৌলিক সংখ্যা!
আবার যদি অক্ষর সংখ্যা, শব্দ সংখ্যা আর আয়াত সংখ্যা পাশাপাশি রাখা হয়, তাহলে এবারও যে বিরাট সংখ্যাটি পাওয়া যায়, বিস্ময়কর ভাবে সেটিও একটি মৌলিক সংখ্যা!
১৩৯২৯৭ একটি মৌলিক সংখ্যা!
[এই বড় সংখ্যাগুলো আসলেই মৌলিক বা প্রাইম সংখ্যা কিনা সেটি আমরা সহজেই যাচাই করতে পারি। Google এ যে কোন সংখ্যার পাশে is prime number লিখলেই Yes অথবা No কথাটি চলে আসবে।]
নিঃসন্দেহে এটি কুরআনের মুজিযা বা মিরাকল, কেননা নিতান্ত কাকতলিয় ভাবে একটি সূরার সব কিছুই মৌলিক সংখ্যার হতে পারে না। কেউ পরিকল্পিতভাবে এভাবে সাজালেই এমনটি সম্ভব। সেক্ষেত্রেও ক্যালকুলেটর বা কম্পিউটারের সাহায্য অবশ্যই নিতে হবে। তাই কুরআন মানুষের বাণী নয় সেটি নিশ্চিতভাবে প্রমাণিত।
এই মিরাকলকে এই ভিডিওতে তুলে ধরা হয়েছে সুন্দর করে—
পবিত্র কোরআনের প্রথম সূরাটি হচ্ছে সূরা ফাতিহা। প্রত্যেক নামাযে সর্বাধিকবার যে সূরাটি আমরা পড়ে থাকি সেটি সূরা ফাতিহা। সূরা ফাতিহার মত অন্য কোন সূরা নামাযে এত অধিকবার তেলয়াত করা হয় না।
সূরা ফাতিহা সম্পর্কে আল্লাহ বলেন-
আমি আপনাকে সাতটি বার বার পঠিতব্য আয়াত এবং মহান কোরআন দিয়েছি। [১৫ঃ৮৭]
বিস্ময়কর ব্যাপার হচ্ছে সূরা ফাতিহার মধ্যে লুকিয়ে আছে প্রাইম নাম্বার বা মৌলিক সংখ্যা। প্রাইম নাম্বার বা মৌলিক সংখ্যা কাকে বলে?- যে সংখ্যাটিকে ১ এবং সেই সংখ্যাটি ছাড়া অন্য কোন সংখ্যা দিয়ে নিঃশেষে ভাগ করে ফেলা যায় না, তাকেই বলা হয় প্রাইম নাম্বার, যেমনঃ ৩,৫,৭,১১,১৩,১৭ ইত্যাদি। ৪ প্রাইম নাম্বার নয়, কারণ ৪ কে ১,৪ এই দুটি সংখ্যা ছাড়াও ২ দিয়ে ভাগ করা যায়। দেখা গেছে সংখ্যা যত বাড়তে থাকে, প্রাইম নাম্বারের পরিমাণও তত কমতে থাকে। যেমন ১ থেকে ১০০ এর মধ্যে ২৫% সংখ্যা হচ্ছে প্রাইম নাম্বার, ১ থেকে ১০০০ এর মধ্যে ১৬.৮%, ১০,০০০০০ এর মধ্যে ৭.৯%। তারমানে সংখ্যা যত বড় হবে, সেটি প্রাইম নম্বার হবার সম্ভাবনা তত কমতে থাকেবে।
এবার আসুন আমরা দেখি সূরা ফাতিহার মধ্যে কিভাবে অসংখ্য প্রাইম নাম্বার লুকিয়ে আছে-
সূরা ফাতিহার আয়াত সংখ্যা ৭, শব্দ সংখ্যা ২৯, অক্ষর সংখ্যা ১৩৯- এই তিনটা সংখ্যাই প্রাইম নাম্বার!
এই মৌলিক সংখ্যাগুলোর ডিজিটগুলার যোগফলও মৌলিক সংখ্যা বা প্রাইম নাম্বার
৭+০= ৭ মৌলিক সংখ্যা!
২+৯=১১ মৌলিক সংখ্যা!
১+৩+৯= ১৩ মৌলিক সংখ্যা!
আবার এই মৌলিক সংখ্যা ডিজিট গুলার যোগফলের যোগফলও প্রাইম নাম্বার!
৭+১১+১৩= ৩১ মৌলিক সংখ্যা!
এখন, যদি আয়াত সংখ্যা, শব্দ সংখ্যা আর অক্ষর সংখ্যা পাশাপাশি রাখা হয়, তাহলে যে বিরাট সংখ্যাটি পাওয়া যায়, বিস্ময়কর ভাবে সেটি একটি মৌলিক সংখ্যা
৭২৯১৩৯ একটি মৌলিক সংখ্যা!
আবার যদি অক্ষর সংখ্যা, শব্দ সংখ্যা আর আয়াত সংখ্যা পাশাপাশি রাখা হয়, তাহলে এবারও যে বিরাট সংখ্যাটি পাওয়া যায়, বিস্ময়কর ভাবে সেটিও একটি মৌলিক সংখ্যা!
১৩৯২৯৭ একটি মৌলিক সংখ্যা!
[এই বড় সংখ্যাগুলো আসলেই মৌলিক বা প্রাইম সংখ্যা কিনা সেটি আমরা সহজেই যাচাই করতে পারি। Google এ যে কোন সংখ্যার পাশে is prime number লিখলেই Yes অথবা No কথাটি চলে আসবে।]
নিঃসন্দেহে এটি কুরআনের মুজিযা বা মিরাকল, কেননা নিতান্ত কাকতলিয় ভাবে একটি সূরার সব কিছুই মৌলিক সংখ্যার হতে পারে না। কেউ পরিকল্পিতভাবে এভাবে সাজালেই এমনটি সম্ভব। সেক্ষেত্রেও ক্যালকুলেটর বা কম্পিউটারের সাহায্য অবশ্যই নিতে হবে। তাই কুরআন মানুষের বাণী নয় সেটি নিশ্চিতভাবে প্রমাণিত।
এই মিরাকলকে এই ভিডিওতে তুলে ধরা হয়েছে সুন্দর করে


আলহামদুলিল্লাহ অসাধারণ